মোঃ শরিফ উদ্দিন, শেরপুর: শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার উত্তর মাটিয়াকুড়া গ্রামের ৯৪ বছর বয়সী জমিলা বিবির রাত কাটছে নাতির ভাঙা ঘরে। ২৫ বছর আগে স্বামী নুছে খানকে হারানোর পর ঠাঁই হয়েছে নাতির বাড়িতে।

জমিলার এক ছেলে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে ঢাকায় রিকশা চালিয়ে জীবন চালান। দুই মেয়ের নিজ সংসারেও অভাব অনটন। তাই খোঁজ নেয় না কেউই। এমন পরিস্থিতিতে দাদি জমিলার দায়িত্ব নিয়েছেন নাতি ভূমিহীন মালেক। কিন্তু, তারও অভাবের সংসার। রিকশা চালিয়ে খেয়ে না খেয়ে স্ত্রী ও ৫ সন্তান নিয়ে অন্যের জায়গায় বসবাস করছেন তিনি।

নাতির অভাবের সংসারে ঠিকমতো খাবারও জুটে না তার কপালে। তবুও তার ভাগ্যে জুটেনি প্রধানমন্ত্রী উপহারের ঘর।
শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার উত্তর মাটিয়াকুড়া গ্রামের ৯৪ বছর বয়সী জমিলা বিবির রাত কাটছে নাতির ভাঙা ঘরে। ২৫ বছর আগে স্বামী নুছে খানকে হারানোর পর ঠাঁই হয়েছে নাতির বাড়িতে।

জমিলার এক ছেলে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে ঢাকায় রিকশা চালিয়ে জীবন চালান। দুই মেয়ের নিজ সংসারেও অভাব অনটন। তাই খোঁজ নেয় না কেউই। এমন পরিস্থিতিতে দাদি জমিলার দায়িত্ব নিয়েছেন নাতি ভূমিহীন মালেক। কিন্তু, তারও অভাবের সংসার। রিকশা চালিয়ে খেয়ে না খেয়ে স্ত্রী ও ৫ সন্তান নিয়ে অন্যের জায়গায় বসবাস করছেন তিনি।

নাতির অভাবের সংসারে ঠিকমতো খাবারও জুটে না তার কপালে। তবুও তার ভাগ্যে জুটেনি প্রধানমন্ত্রী উপহারের ঘর। এ ব্যাপারে গোসাইপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহাজামাল ইসলাম আশিক বলেন, আমরা পরবর্তীতে যখনই ঘর বরাদ্দ পাবো তখনি জমিলা বিবির জন্য একটা ঘর দেব। করা হবে আর্থিক সহায়তাও।